বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০১৯

আপনি কি ডিপ্রেশন ভুগছেন? কিছুই ভাল লাগছে না? জীবনটা একেবারেই মূল্যহীন মনে হচ্ছে?

আপনি কি ডিপ্রেশন ভুগছেন? কিছুই ভাল লাগছে না? জীবনটা একেবারেই মূল্যহীন মনে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্য এই সমস্যার মহৌষধ আর কেউ নন, আপনার জননী মা।




সামাজিক বিজ্ঞানীরা এসব সমস্যার এক অসাধারণ নিরাময় আবিষ্কার করেছেন। আর সেটির সত্যতা যাচাই করতে আপনাকে মিনিট পাঁচেকের বেশি ব্যয় করতে হবে না। স্রেফ আপনার মায়ের সঙ্গে কথা বলুন। মা যদি ধারেকাছে না থাকেন, তবে তাকে ফোনে একটি কল দিন। এতে করে আপনার স্ট্রেস কমা ও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। সম্পর্ক-বিজ্ঞানে মায়ের ভালোবাসার মতো ক্ষমতাশালী বস্তু খুব কমই আছে। গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরেই জানতেন যে একজন সন্তান যদি তার মাকে জড়িয়ে ধরে, তাহলে মুহূর্তের মধ্যেই তার মস্তিষ্কে ভালো লাগার অনুভূতিসম্পন্ন হরমোন অক্সিটোসিনের স্রোত বয়ে যায়। যা মা ও সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কের বন্ধনকে আরো জোরালো করে, মানসিক চাপ কমায় এবং পারস্পরিক বিশ্বাসের খুঁটিকে আরো মজবুত করে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, মায়ের ভালোবাসার শক্তি কেবল এটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয়। একজন মায়ের পক্ষে হাজার মাইল দূরে থেকেও সন্তানের মন ভালো করে দেয়া সম্ভব, যেটি রীতিমতো একটি গবেষণা থেকেই প্রমাণিত।
ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের চাইল্ড ইমোশন ল্যাব থেকে করা গবেষণাটির ফল বলছে, মায়ের আলিঙ্গন সন্তানের মানসিক স্ট্রেস কমাতে যে প্রভাব ফেলে, ফোনের মাধ্যমে শোনা যাওয়া মায়ের কণ্ঠস্বরেও ঠিক সেরকমই প্রভাব বিদ্যমান।

কিভাবে বিশ্বখ্যাত হার্টের চিকিৎসক ডাঃ দেভি শেঠির সিরিয়াল নিবেন?

 কিভাবে বিশ্বখ্যাত হার্টের চিকিৎসক ডাঃ দেভি শেঠির সিরিয়াল নিবেন?

গত কয়েকদিন ব্যাংগালোর থেকে মনে হলো ব্যাপারটা শেয়ার করা দরকার, কারণ ব্যাংগালোরের নারায়না হাসপাতালে ৮০% ই বাংলাদেশী হার্টের রোগী। না জেনে যাওয়ার কারনে দিনের পর দিন সময় ও টাকা নষ্ট করছেন। অনেকে বলছেন, আমরা সিরিয়াল নিয়ে এসেছি কিন্তু ডাক্তারকে দেখানো যাচ্ছেনা। কিভাবে নিলেন? ই মেইল করেছি বা অমুকের রেফারেন্সে এসেছি ইত্যাদি ইত্যাদি । মনে রাখা দরকার যে, ডাঃ দেভি শেঠি সরাসরি কোন রোগী দেখেন না। নারায়না হাসপাতালের বেসমেন্টে উনার সিরিয়াল নেয়ার জন্য আলাদা কাউন্টার আছে। সকাল ৮ টার মধ্যে গেলে কাউন্টারে একটা ফর্ম পুরন করতে হয়, যা আন্তর্জাতিক /নতুন রোগীর জন্য। 500 রুপি জমা দিয়ে ফাইল করতে হয়। এই ফাইলটি নিয়ে পাশে আরেকটি কাউন্টারে গেলে , তারা ফাইলটি চেক করে কিছু টেস্ট করতে বলবে (যদি লাগে) এবং একজন কার্ডিওলোজিস্ট এর কাছে রেফার করবে। ঐ কার্ডিওলোজিস্ট যদি মনে করেন ডাঃ দেভি শেঠির কাছে পাঠানো প্রয়োজন আছে তবে তিনি রেফার করে দিবেন। আর সাধারণ সমস্যা হলে সেখান থেকেই সাজেশন দিয়ে দিবেন আর ডাঃ দেভি শেঠির কাছে পাঠাবেন না। মূলত ডাঃ দেভি শেঠি জটিল ও শিশুদের হার্টের রোগিদের দেখেন। সব ঠিক থাকলেও উনাকে পেতে ১-৭ দিন লাগতে পারে। অনেক সময় জটিল অপারেশনে উনি বাইরের (OPD) রোগী দেখেন না। সময় নিয়ে যেতে হবে, আপনার রোগী যতই জটিল অবস্থায় থাক না কেন। উনার কয়েকজন সেক্রেটারীর মধ্যে মিঃ দিপক হেল্পফুল কিন্তু উনি বাংলা জানেন না। মিসেস তানিয়া বাংলা জানেন কিন্তু খুব একটা হেল্প করেন না। ডাঃ দেভি শেঠি অনেক সময় দেশের বাইরে থাকেন, সেক্ষেতরে খবর নিয়ে যাওয়া ভালো। সবচেয়ে ভালো হয় সরাসরি ডাঃ দেভি শেঠিকে What's app করলে। উনি নিজেই তার রিপ্লাই দেন। তার What's app নাম্বার +919980199801. শুধু text, কোনো কল করা যাবেনা। ইমেইল করতে পারেনঃ devishetty@nara yanahealth.org এছাড়া বাংলাদেশে মিঃ মিলু ( Dhaka : 01943222222) ও মিঃ ম্রিনাল (Chittagong : 01731409352) হেল্প করতে পারবে। কিছু Test বাংলাদেশের ভালো হস্পিটাল বা ডায়াগনস্টিক থেকে করিয়ে নিলে আর ওখানে করতে হয়না। যেমনঃ 1. Complete Blood test (CBC) 2. KFT Random 3. ECG 4. Lipid Profile 5. Glucose test both fasting & after 2 hrs 6. X- Ray chest 7. Echo Color Droppler 8. Angiogram (if needed) কিছু প্রেপারেশনঃ ১। রোগীকে যদি এঞ্জিওগ্রাম, রিং বা অপারেশন করতে হয় তাহলে অবশ্যই মেডিক্যাল ভিসা লাগবে। তা না হলে বিপদে পড়ে যাবেন । পাসপোর্ট ও ভিসার বেশ কয়েক কপি ফটোকপি সাথে রাখতে হবে, কথায় কথায় এগুলো দরকার হয়। ২। উপরের ক্ষেত্রে অবশ্যই USD (dollar) তে পেমেন্ট করতে হবে। তাই দেশ থেকে dollar নিয়ে যাওয়া ভালো। ওখানে রেট ভালো না। এঞ্জিওগ্রামে 300 dollar, রিং বা অপারেশন 4000 dollar জমা রাখে। পরে যা লাগবে তা রেখে বাকি টাকা ফেরত দেয়। ৩। টাকা জমা দিতে হলে International Desk এর verification লাগে। তাই পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপির সাথে যে হোটেলে উঠেছেন তার বিল কপি লাগবে। International Desk এ মিস রূপসী নামে একজন কলকাতার বাংগালী আছেন উনি গাইড করেন। ৪। নরমাল টেস্ট এর জন্য টুরিস্ট ভিসা ওকে। লম্বা পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। প্রসঙ্গত ডাঃ দেভি শেঠি পুরো নাম 'দেভি প্রসাদ শেঠি'। --

(copied)

বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০১৯

দুটি কাজ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার!

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”