বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০১৯

আপনি কি ডিপ্রেশন ভুগছেন? কিছুই ভাল লাগছে না? জীবনটা একেবারেই মূল্যহীন মনে হচ্ছে?

আপনি কি ডিপ্রেশন ভুগছেন? কিছুই ভাল লাগছে না? জীবনটা একেবারেই মূল্যহীন মনে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্য এই সমস্যার মহৌষধ আর কেউ নন, আপনার জননী মা।




সামাজিক বিজ্ঞানীরা এসব সমস্যার এক অসাধারণ নিরাময় আবিষ্কার করেছেন। আর সেটির সত্যতা যাচাই করতে আপনাকে মিনিট পাঁচেকের বেশি ব্যয় করতে হবে না। স্রেফ আপনার মায়ের সঙ্গে কথা বলুন। মা যদি ধারেকাছে না থাকেন, তবে তাকে ফোনে একটি কল দিন। এতে করে আপনার স্ট্রেস কমা ও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। সম্পর্ক-বিজ্ঞানে মায়ের ভালোবাসার মতো ক্ষমতাশালী বস্তু খুব কমই আছে। গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরেই জানতেন যে একজন সন্তান যদি তার মাকে জড়িয়ে ধরে, তাহলে মুহূর্তের মধ্যেই তার মস্তিষ্কে ভালো লাগার অনুভূতিসম্পন্ন হরমোন অক্সিটোসিনের স্রোত বয়ে যায়। যা মা ও সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কের বন্ধনকে আরো জোরালো করে, মানসিক চাপ কমায় এবং পারস্পরিক বিশ্বাসের খুঁটিকে আরো মজবুত করে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, মায়ের ভালোবাসার শক্তি কেবল এটুকুতেই সীমাবদ্ধ নয়। একজন মায়ের পক্ষে হাজার মাইল দূরে থেকেও সন্তানের মন ভালো করে দেয়া সম্ভব, যেটি রীতিমতো একটি গবেষণা থেকেই প্রমাণিত।
ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের চাইল্ড ইমোশন ল্যাব থেকে করা গবেষণাটির ফল বলছে, মায়ের আলিঙ্গন সন্তানের মানসিক স্ট্রেস কমাতে যে প্রভাব ফেলে, ফোনের মাধ্যমে শোনা যাওয়া মায়ের কণ্ঠস্বরেও ঠিক সেরকমই প্রভাব বিদ্যমান।

কিভাবে বিশ্বখ্যাত হার্টের চিকিৎসক ডাঃ দেভি শেঠির সিরিয়াল নিবেন?

 কিভাবে বিশ্বখ্যাত হার্টের চিকিৎসক ডাঃ দেভি শেঠির সিরিয়াল নিবেন?

গত কয়েকদিন ব্যাংগালোর থেকে মনে হলো ব্যাপারটা শেয়ার করা দরকার, কারণ ব্যাংগালোরের নারায়না হাসপাতালে ৮০% ই বাংলাদেশী হার্টের রোগী। না জেনে যাওয়ার কারনে দিনের পর দিন সময় ও টাকা নষ্ট করছেন। অনেকে বলছেন, আমরা সিরিয়াল নিয়ে এসেছি কিন্তু ডাক্তারকে দেখানো যাচ্ছেনা। কিভাবে নিলেন? ই মেইল করেছি বা অমুকের রেফারেন্সে এসেছি ইত্যাদি ইত্যাদি । মনে রাখা দরকার যে, ডাঃ দেভি শেঠি সরাসরি কোন রোগী দেখেন না। নারায়না হাসপাতালের বেসমেন্টে উনার সিরিয়াল নেয়ার জন্য আলাদা কাউন্টার আছে। সকাল ৮ টার মধ্যে গেলে কাউন্টারে একটা ফর্ম পুরন করতে হয়, যা আন্তর্জাতিক /নতুন রোগীর জন্য। 500 রুপি জমা দিয়ে ফাইল করতে হয়। এই ফাইলটি নিয়ে পাশে আরেকটি কাউন্টারে গেলে , তারা ফাইলটি চেক করে কিছু টেস্ট করতে বলবে (যদি লাগে) এবং একজন কার্ডিওলোজিস্ট এর কাছে রেফার করবে। ঐ কার্ডিওলোজিস্ট যদি মনে করেন ডাঃ দেভি শেঠির কাছে পাঠানো প্রয়োজন আছে তবে তিনি রেফার করে দিবেন। আর সাধারণ সমস্যা হলে সেখান থেকেই সাজেশন দিয়ে দিবেন আর ডাঃ দেভি শেঠির কাছে পাঠাবেন না। মূলত ডাঃ দেভি শেঠি জটিল ও শিশুদের হার্টের রোগিদের দেখেন। সব ঠিক থাকলেও উনাকে পেতে ১-৭ দিন লাগতে পারে। অনেক সময় জটিল অপারেশনে উনি বাইরের (OPD) রোগী দেখেন না। সময় নিয়ে যেতে হবে, আপনার রোগী যতই জটিল অবস্থায় থাক না কেন। উনার কয়েকজন সেক্রেটারীর মধ্যে মিঃ দিপক হেল্পফুল কিন্তু উনি বাংলা জানেন না। মিসেস তানিয়া বাংলা জানেন কিন্তু খুব একটা হেল্প করেন না। ডাঃ দেভি শেঠি অনেক সময় দেশের বাইরে থাকেন, সেক্ষেতরে খবর নিয়ে যাওয়া ভালো। সবচেয়ে ভালো হয় সরাসরি ডাঃ দেভি শেঠিকে What's app করলে। উনি নিজেই তার রিপ্লাই দেন। তার What's app নাম্বার +919980199801. শুধু text, কোনো কল করা যাবেনা। ইমেইল করতে পারেনঃ devishetty@nara yanahealth.org এছাড়া বাংলাদেশে মিঃ মিলু ( Dhaka : 01943222222) ও মিঃ ম্রিনাল (Chittagong : 01731409352) হেল্প করতে পারবে। কিছু Test বাংলাদেশের ভালো হস্পিটাল বা ডায়াগনস্টিক থেকে করিয়ে নিলে আর ওখানে করতে হয়না। যেমনঃ 1. Complete Blood test (CBC) 2. KFT Random 3. ECG 4. Lipid Profile 5. Glucose test both fasting & after 2 hrs 6. X- Ray chest 7. Echo Color Droppler 8. Angiogram (if needed) কিছু প্রেপারেশনঃ ১। রোগীকে যদি এঞ্জিওগ্রাম, রিং বা অপারেশন করতে হয় তাহলে অবশ্যই মেডিক্যাল ভিসা লাগবে। তা না হলে বিপদে পড়ে যাবেন । পাসপোর্ট ও ভিসার বেশ কয়েক কপি ফটোকপি সাথে রাখতে হবে, কথায় কথায় এগুলো দরকার হয়। ২। উপরের ক্ষেত্রে অবশ্যই USD (dollar) তে পেমেন্ট করতে হবে। তাই দেশ থেকে dollar নিয়ে যাওয়া ভালো। ওখানে রেট ভালো না। এঞ্জিওগ্রামে 300 dollar, রিং বা অপারেশন 4000 dollar জমা রাখে। পরে যা লাগবে তা রেখে বাকি টাকা ফেরত দেয়। ৩। টাকা জমা দিতে হলে International Desk এর verification লাগে। তাই পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপির সাথে যে হোটেলে উঠেছেন তার বিল কপি লাগবে। International Desk এ মিস রূপসী নামে একজন কলকাতার বাংগালী আছেন উনি গাইড করেন। ৪। নরমাল টেস্ট এর জন্য টুরিস্ট ভিসা ওকে। লম্বা পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। প্রসঙ্গত ডাঃ দেভি শেঠি পুরো নাম 'দেভি প্রসাদ শেঠি'। --

(copied)

বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০১৯

দুটি কাজ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার!

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”

সোমবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৫

২৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকতে পারে ফেসবুক !



বছরে একদিন ফেসবুক বন্ধ ! হতেও পারে। নতুন বছরে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গকে এই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।
মার্ক জাকারবার্গ ফেসবুকের বার্ষিক কার্যক্রম ২০১৫ নিউ ইয়ার চ্যালেঞ্জ উপলক্ষে এ বছরে বাস্তবায়নযোগ্য ধারণা আহ্বান করেছিলেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লাখো ধার­ণা জমা পড়ে। এর মধ্যে জাকারবার্গকে যে চ­্যালেঞ্জ নিতে সবচেয়ে বেশি মানুষ আহ্বান করেছেন, তা হচ্ছে, বছরে অন্তত এক দিন ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া।
অ্যান্থনি ফার্গুসনের মতে, একদিনের জন্য হলেও জাকারবার্গের ফেসবুক বন্ধ রাখা উচিত, যাতে মানুষ বাস্তব জীবনের কোনো অপরিচিত
একজন মানুষের
সঙ্গে কথা বলতে উৎসাহী হয়। ফার্গুসনের এই মতের সঙ্গেঅনেকেএকাত্মতাঘো­ষণাকরেএকদিন ফেসবুক ছুটি ঘোষণা করার আহ্বান করেছেন, যাতে মানুষ এ সময় আরও সৃজনশীল কোনো কাজ করতে পারেন।
জাকারবার্গ তাঁর মন্তব্য জানালেও এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন কি না, এ
বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। ১৩০ কোটিরও বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী একদিন
ছুটি পাবেন যদি জাকারবার্গ চান।

রবিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৫

যেভাবে “ভেরিফাইড” হবে আপনার ফেসবুক পেইজটি !




 ফেসবুকে একটা পেইজ খোলা কোন ব্যাপারই না সময় লাগে কয়েক সেকেন্ড। আর যাদের একটু বড় পেইজ আছে, তারা সবাই চান নিজেদের পেইজগুলো যেন একটু ভেরিফাই হয়ে যায়। তো, কিভাবে করবেন আপনার ফেসবুক পেইজকে ভেরিফাইড।
সত্যি কথা বলতে ফেসবুকে পেইজ ভেরিফাই করার জন্য নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই বা কোন বিশেষ স্থান নেই যেখানে গিয়ে আপনি আপনার সাধের পেইজটি ভেরিফাই করার জন্য আবেদন করতে পারেন। কেউ যদি আপনাকে এই রকম বলে তবে তা আমলে নেয়ার কোন কারন নেই । ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই সম্পুর্ন ফেসবুক কতৃপক্ষের উপর নির্ভর করে, কোন ইউজারের উপরে না । ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পেইজগুলোরই বেছে বেছে ভেরিফাই করা হয় শুধু । ফেসবুক থেকে একটা ইমেইল আসবে আর পেইজের উপরের দিকে “Your page is eligible for verification. Click here to apply” এরকম একটা টেক্সট আসে । লিঙ্কে ক্লিক করার পর অনেক ধরনের ডকুমেন্টস সাবমিট করতে বলা হয় । আর সেগুলো সাবমিশন করার ১ সপ্তাহের মধ্যেই সাধারণত পেইজ ভেরিফাই হয় ।
যদিও তেমন নির্দিষ্ট কোন উপায় নেই ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই করানোর। তবে কিছু কিছু ব্যাপার আছে যেগুলো ফলো করলে আপনার ফেসবুক পেইজ ভেরিফাই হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কিন্তু এই ব্যাপারগুলো সম্পূর্ণই ব্যাক্তিগত মতামত । কোন ধরা বাধা নিয়ম বলবো না আমি ।
প্রথমত, আপনার ফেসবুক পেইজটি কি ক্যাটাগরীর এটা একটু গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। এটি যদি একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে হয়ে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে অথবা কখনও ভেরিফাই নাও হতে পারে। লক্ষ লক্ষ ফ্যান থাকলেও ভেরিফাই নাও হতে পারে। আর ফেসবুক পেইজটির ক্যাটাগরী যদি হয় People অথবা কোন ওয়েবসাইট তাহলে ভেরিফাই একটু তাড়াতাড়ি হতে পারে। তবে সেখানেও বেশ কিছু ফ্যাক্টর থাকতে পারে। মাঝখানে রেডিও ক্যাটাগরী দিয়ে বেশ কয়েকটা পেইজ ভেরিফাই হয়েছিল কিন্তু এখন সেটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যেসব পেইজ রেডিও হিসেবে ভেরিফাইড হয়েছিল সেগুলো বেশীরভাগই আসলে রেডিও ছিলনা। ফেসবুক কতৃপক্ষ সেটা বুঝতে পেরে পরে সেই কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। আপাতত বাংলাদেশে ভেরিফাইড পেইজ দেয়া খুব ধীর গতি হয়ে গিয়েছে কোন একটা কারনে।
যাই হোক, পজ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে বিশেষ কোন ব্যাক্তি হতে হবে অথবা বিশেষ কোন প্রতিষ্ঠান । আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের থাকতে হবে একটি অফিশিয়াল ওয়েবসাইট যেখানে আপনার ফেসবুক পেইজটি লিঙ্ক করা থাকবে। এরপরে উইকিপিডিয়া বা এধরনের রেফারেন্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে আপনাকে বা আপনার প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে একটা উইকি পেইজ থাকতে হবে এবং সম্ভবত ফেসবুক এই ব্যাপারটাকে বেশ গুরুত্ব দেয়। তবে অনেকেই এই ব্যাপারে ছাড়ও পেয়ে যান। এছাড়াও ভুয়া কোন তথ্য থেকে থাকলে সেই পেইজ ভেরিফাই হবে না কোনদিন। আর আপনি যদি বিশেষ ব্যক্তিত্ব হয়ে থাকেন আর আপনাকে নিয়ে যদি পত্রিকায় কোন লেখালেখি বা ছবি ছাপা হয়, সেগুলো পেইজে নিয়মিত পোস্ট করুন। যে ওয়েবসাইটের ঠিকানা পেইজে দেয়া আছে সেই ওয়েবসাইট থেকে নিয়মিত কিছু না কিছু পোস্ট করা উচিৎ। আপনার পেইজের কাভার পেইজ খুব গুরুত্বপূর্ণ এক্ষেত্রে। বাছাই করা নিজের ডিজাইনের কাভার পেইজ বাছাই করুন যেখানে আপনার বা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং থাকবে এবং অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি টেক্সট আকারে উল্ল্যেখ থাকবে। একই সাথে টুইটার একাউন্টের ঠিকানাও কাভার ছবিতে দিয়ে দিতে পারেন।
ভেরিফিকেশনেরে ক্ষেত্রে যেসব পেইজের ক্যাটাগরীতে হয়তো একটু সুবিধা পেতে পারেন তা হলোঃ যদি আপনার পেইজটি হয় কোন মানুষের পেইজ যেমন Public Figure, Actor, Actress ইত্যাদি এবং আপনার পেইজে আপনাকে নিয়ে সে ধরনের পোস্টও থাকতে হবে। এরপরে আরেকটি ক্যাটাগরী হয়তো খুব সহজে ভেরিফাই হতে পারে, আর সেটা হলো – Website ক্যাটাগরী। এছাড়াও অন্যান্য ক্যাটাগরীও আছে। তবে আপনাকে অবশ্যই বিশেষ কেউ হতে হবে যেখানে আপনার ব্যাপারে লেজিটিমেট তথ্য পাওয়া যাবে। মানে একজন সেলিব্রিটি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা পাবলিক ফিগার বা আলোচিত কোন প্রতিষ্ঠান। আপনার পেইজটার বয়স কত সেটাও একটা গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। যদি মাস খানেক আগে খুলে থাকেন তাহলে হয়তো ভেরিফাই হতে অনেক সময় লাগতে পারে। তবে আমার এক পরিচিত ব্যাক্তি যিনি ইংল্যান্ডে একজন রাজনীতিবীদ এবং পার্লামেন্টের সদস্য – তিনি তাঁর পেইজ খুলার ৪ দিনের মধ্যেই ভেরিফিকেশন পেয়েছিলেন। সেসময় উনার ফ্যান সংখ্যা ছিল ২০০++ আর এখনও তাঁর ফ্যান সংখ্যা বেশি হলে ১৫০০। তাই বলা যায়, ফেসবুক পেইজ ভেরিফিকেশনে কত ফ্যান আছে সেটা কোন ব্যাপার না কিন্তু আপনি আসলেই সেই ভেরিফাইড স্ট্যাটাস পাবার এলিজিবিলিট রাখেন কিনা ফেসবুকের কাছে সেটাই দেখার বিষয়। আপনি যদি আপনার পেইজের কন্টেন্ট, আউটলুক, About ঠিক মত তথ্য,ঠিকানা, ফোন এসব দিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারেন তাহলে ফেসবুক অফিস আপনাকে ভেরিফাই করবার জন্য লিঙ্ক পাঠাতে পারে। মনে রাখবেন পেইজের তথ্যগুলো নির্ভুল হতে হবে আর সত্যিকারের প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তিত্ব হতে হবে। পেপার কাটিং টাইপের নিউজগুলো এক্ষেত্রে বেশ কাজ দিতে পারে।
তবে ভেরিফাইড পেইজের রিচেবিলিটি সাধারন পেইজ থেকে খুব একটা যে বেশী তা বলা যায় না। আমার মতে এটা কোন ব্যাপারই না। ভেরিফাইড হওয়াটাও আমার মতে কোন মস্ত বড় ব্যাপার না। আপনার ফেসবুক পেইজ দিয়ে যদি সবার মন কাড়তে পারেন তাহলে হাজারটা ভেরিফাই পেইজের চাইতেও একটা পেইজ ভাল যেখানে ফ্যানরা নিজ থেকে আসবে আর এনগেজ থাকবে পেইজের কন্টেন্টের সাথে। আর সেটা একমাত্র আপনিই জানেন কিভাবে করবেন।

শনিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৫

একেবারে সস্তা আর দারুণ কাজের এইচপির নতুন ল্যাপটপ

HP Laptop
ভালো মানের একটি উইন্ডোজ ল্যাপটপের পেছনে ৫০০ ডলারের বাজেট সাধারণভাবেই
ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু এইচপি এর নতুন একটি ল্যাপটপের মূল্য সত্যিই ধারণার চেয়েও
সস্তা এবং তা আসলেই
ভালো ল্যাপটপের দলেই পড়ে। উইন্ডোজ ৮
অপরেটিং সিস্টেমের এই নিউ স্ট্রিম ল্যাপটপটির দাম অন্যগুলো অর্ধেকেরও কম, মাত্র ১৯৯ ডলার থেকে শুরু।
বিগত সাত বছর ধরে ল্যাপটপ প্রস্তুতকারীরা গুগলের সঙ্গে কাজ করছে নতুন ধরনের একটি ল্যাপটপ প্রস্তুত
করা জন্যে, নাম যার ক্রোমবুক। উইন্ডোজ এবং ম্যাকের
মতো ক্রোমবুকটি অফ
লাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে খুব কার্যকর নয়। এটি চালাতে মূলত ইন্টারনেট সংযোগ লাগে। কিন্তু এগুলো দারুণ কম
দামে পাওয়া যায়। এর দাম ২০০ ডলার থেকে ৩৮০ ডলার। তাই এই দামের সঙ্গেপাল্লাদিতেমাইক্­রোসফট এগিয়ে আসছে তাদের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে। এখন কথা হলো, মাত্র ২০০ ডলারের একটি ল্যাপটপ কি মনের মতো কাজ দিতে পারবে? এর
জবাব দিতেই এইচপি এ ধরনের অল্প কিছু ল্যাপটপ
বাজারে এনেছে। ১১
ইঞ্চি পর্দার ল্যাপটপটির দাম ১৯৯ ডলার, ১৩.৩ ইঞ্চি পর্দার আরেকটির দাম ২২৯ ডলার। আরেকটি আছে ১৪ ইঞ্চি পর্দার যার দাম মাত্র ২৯৯ ডলার। উইন্ডোজ ৮.১
অপারেটিং সিস্টেমসহ ইন্টেল সেলেরন প্রসেসর, ২
জিবি র্যাম, ১৩৬৬x৭৬৮ রেজ্যুলেশনের
পর্দা রয়েছে এতে। মাইক্রোসফট অফিস ৩৬৫ ফ্রিতে মিলবে। এইচপি স্ট্রিম দেখতে খুব জাঁকজমকপূর্ণ নয়। কিন্তু এটি দারুণ হালকা। এর প্লাস্টিক দেহ এবং টু-টোনড নীল কিবোর্ডেএটিকেঅনেকটাখ­েলনার মতো দেখা যায়। কিন্তু দেহ এবং কিবোর্ড অদ্ভুতরকমের শক্তিশালী।
এর পর্দায় লেখাগুলোপড়তেঅনেকেকাছ­েএকটু অসুবিধা মনে হতে পারে। গান শোনা এবং ভিডিও দেখার সময় ভালো ল্যাপটপের
সঙ্গি তুলনা করতে যাওয়াটা ভুল হবে।
ছোটখাটো অভিযোগ
ছাড়া ব্যাটারিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে এর কাজ প্রশংসাযোগ্য। আপনি যদি কাজ করার জন্য
একটি কমমূল্যে ল্যাপটপ খুঁজে থাকেন, তবে বলা যায়, এইচপি স্ট্রিম
নিঃসন্দেহে সন্তুষ্টি দেবে আপনাকে।

শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৪

ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে ইউটিউব








ইউটিউবে ভিডিও দেখতে আর প্রয়োজন নেই ইন্টারনেটের। কয়েকটি দেশে আগেই চালু হয়েছিল এই ব্যবস্থা। ভারতের জন্যই এবার এই সুযোগ নিয়ে এল সর্বাধিক জনপ্রিয় এই অনলাইন ভিডিও সাইট। যে কোনও অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই
থাকবে অফলাইন ইউটিউব ব্যবহারের সুবিধা। বৃহস্পতিবার সংস্থার পক্ষ
থেকে জানানো হয়েছে ইউটিউবের কনটেন্ট এবার
দেখা যাবে অফলাইনেও। ইন্টারনেট থাকার দরকার নেই, মোবাইলে থাকতে হবে ইউটিউব অ্যাপ।
আরও জানা গিয়েছে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে গেলে আসবে বিজ্ঞাপন। তবে ইউটিউবে ঢুকলে সেটা চলে যাবে। ভারতে এই অফলাইন ইউটিউব ভালো বাজার করতে পারবে বলে আশা সংস্থার। ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইনে আগেই শুরু হয়েছে এই পরিসেবা ।